হার্দিক পাণ্ডিয়ার টি–টোয়েন্টিতে প্রত্যাবর্তন এখন প্রায় নিশ্চিত। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের সিরিজের জন্য বুধবার দল ঘোষণা হবে, এবং নির্বাচকদের বিবেচনায় হার্দিক একেবারে শীর্ষে। সৈয়দ মুশতাক আলি ট্রফিতে বরোদার হয়ে মাঠে নেমে ৭৭ রানের ম্যাচ জেতানো ইনিংস এবং ১ উইকেট নিয়ে তিনি জানান দিয়েছেন—তিনি পুরোপুরি ফিট।
কিন্তু শুবমান গিলকে পাওয়া যাবে কিনা, এ নিয়ে বড় প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। কলকাতায় প্রথম টেস্টে ব্যাট করতে গিয়ে গিলের ঘাড়ে চোট লাগে। পিন্চড নার্ভ ধরা পড়ায় তাকে কমপক্ষে পাঁচ সপ্তাহ বিশ্রামে থাকতে হচ্ছে। ফলে ওয়ানডে সিরিজ তো বটেই, টি–টোয়েন্টি সিরিজেও না খেলার সম্ভাবনাই বেশি।
গিল না খেললে ওপেনিংয়ে আবির্ভূত হবে নতুন সমীকরণ। সঞ্জু স্যামসন ও যশস্বী জয়সওয়াল—দু’জনই দলে সুযোগ পাওয়ার জোরালো প্রার্থী। বিশেষ করে স্যামসনের অভিজ্ঞতা ভারতের জন্য সহায়ক হতে পারে। অন্যদিকে জয়সওয়ালের আক্রমণাত্মক ব্যাটিং দলকে দিতে পারে দ্রুত শুরু।
এদিকে তরুণ রিয়ান পরাগ নির্বাচকদের নজরে আছেন। সৈয়দ মুশতাক আলি ট্রফিতে তার ধারাবাহিক রান, আগ্রাসী ব্যাটিং এবং লেগ স্পিন ভারতের মধ্য–ক্রমে আত্মবিশ্বাস বাড়াতে পারে।
হার্দিককে পাওয়া ভারতীয় দলে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। এশিয়া কাপে চোট পাওয়ার পর দুই মাস মাঠের বাইরে থাকা হার্দিক প্রমাণ করেছেন, তিনি শুধু ফিটই নন—আবারও ম্যাচ জেতানোর মতো অবস্থায় আছেন। তার অলরাউন্ড দক্ষতা ভারতের টি–টোয়েন্টি দলে গভীরতা এনে দেবে।
৯ ডিসেম্বর কাটক থেকে শুরু হবে সিরিজ। এরপর নতুন চন্ডীগড়, ধর্মশালা, লখনৌ ও আহমেদাবাদে বাকি ম্যাচগুলো অনুষ্ঠিত হবে। ভারত বর্তমানে টি–টোয়েন্টিতে বিশ্বের এক নম্বর দল, আর দক্ষিণ আফ্রিকা পাঁচে। তাই সিরিজটি র্যাংকিং, প্রস্তুতি এবং দল গঠনের জন্যই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ভারতের অলরাউন্ডার হার্দিক পাণ্ডিয়া শিগগিরই টি–টোয়েন্টি দলে ফিরতে চলেছেন। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের সিরিজের জন্য বুধবার ভারতীয় দল ঘোষণা করা হবে, এবং নির্বাচকদের দৃষ্টি অনুযায়ী হার্দিক শীর্ষ প্রার্থীর মধ্যে রয়েছেন।
সৈয়দ মুশতাক আলি ট্রফিতে বরোদার হয়ে খেলা ৭৭ রানের ম্যাচ-জেতানো ইনিংস এবং একটি উইকেটের পারফরম্যান্সে হার্দিক প্রমাণ করেছেন যে, দুই মাসের বিশ্রামের পরও তিনি পুরোপুরি ফিট এবং দলকে ম্যাচ জেতানোর জন্য প্রস্তুত। তার অলরাউন্ড দক্ষতা ভারতের টি–টোয়েন্টি দলে গভীরতা যোগ করবে এবং মধ্য–ক্রমে আক্রমণাত্মক সম্ভাবনা বাড়াবে।
তবে ভারতের ওপেনিংয়ে বড় প্রশ্ন চিহ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে—শুবমান গিল খেলতে পারবেন কি না। কলকাতায় প্রথম টেস্টে ব্যাট করতে গিয়ে গিলের ঘাড়ে চোট লাগে। পিন্চড নার্ভ ধরা পড়ায় তাকে কমপক্ষে পাঁচ সপ্তাহ বিশ্রামে থাকতে হচ্ছে। ফলে ওয়ানডে এবং টি–টোয়েন্টি উভয় সিরিজে তার খেলার সম্ভাবনা কম।
গিল না থাকলে ওপেনিংয়ে নতুন সমীকরণ দেখা দিতে পারে। প্রধান প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন সঞ্জু স্যামসন এবং যশস্বী জয়সওয়াল। স্যামসনের অভিজ্ঞতা এবং স্থিতিশীলতা দলের জন্য সহায়ক হবে, আর জয়সওয়ালের আক্রমণাত্মক ব্যাটিং দ্রুত শুরু এনে দলের রানের গতিবেগ বাড়াতে পারে।
একই সঙ্গে তরুণ রিয়ান পরাগও নির্বাচকদের নজরে রয়েছেন। সৈয়দ মুশতাক আলি ট্রফিতে তার ধারাবাহিক রান, আগ্রাসী ব্যাটিং এবং লেগ স্পিনের দক্ষতা ভারতের মধ্য–ক্রমে আত্মবিশ্বাস যোগ করতে পারে।
সিরিজের সূচি অনুযায়ী, ভারত ৯ ডিসেম্বর কাটক থেকে প্রথম ম্যাচ খেলবে। এরপর বাকি ম্যাচগুলো অনুষ্ঠিত হবে নতুন চন্ডীগড়, ধর্মশালা, লখনৌ ও আহমেদাবাদে। বর্তমানে ভারতের টি–টোয়েন্টি দল বিশ্বের এক নম্বর দল, আর দক্ষিণ আফ্রিকা পাঁচে অবস্থান করছে। তাই এই সিরিজ কেবল র্যাংকিংয়ের জন্য নয়, দল গঠন এবং প্রস্তুতির দিক থেকেও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
